Maitree Computer Training Center

Loading

Tag মৈত্রী কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টার

পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ছুটির নোটিশ।

মৈত্রী কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টারে পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ২৬শে মার্চ, ২০২৫ থেকে ৫ই এপ্রিল, ২০২৫ পর্যন্ত উক্ত দিন-গুলোতে সকল ক্লাস ছুটি/বন্ধ থাকবে। তবে, অফিস কার্যক্রম ২৭শে মার্চ, ২০২৫ পর্যন্ত চলমান থাকবে।

০৬ই এপ্রিল, ২০২৫ থেকে যথা নিয়মে সকল কার্যক্রম পুনরায় পরিচালিত হবে।

২০২৫ সালের জানুয়ারি- জুন সেশনের নতুন ব্যাচে ভর্তি চলছে।

Computer admission

!!!ভর্তি চলছে !!! ভর্তি চলছে !!! ভর্তি চলছে !!!
মৈত্রী কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টার- এ ২০২৫ সালের জানুয়ারি-জুন সেশনের নতুন ব্যাচে ভর্তি চলছে।
সিট: সিট সংখ্যা সীমিত।
ভর্তির শেষ সময়: ৯ই জানুয়ারি, ২০২৫।

২০২৫ সালের ক্যালেন্ডার (মৈত্রী কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টার)

২০২৫ সালের ক্যালেন্ডার

“মৈত্রী কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টার এর পক্ষ থেকে ২০২৫ সালের ক্যালেন্ডার” একটি অনন্য উদ্যোগ, যা শুধুমাত্র সময়ের হিসাবই নয়, পাশাপাশি কম্পিউটার শিক্ষা ও প্রযুক্তির প্রতি মানুষের আগ্রহ বৃদ্ধি করতে সাহায্য করবে। এই ক্যালেন্ডারে থাকছে নানা কার্যক্রম, কোর্সের শিডিউল, গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট। কম্পিউটার শিক্ষা গ্রহণে আগ্রহী সকলের জন্য এটি একটি দিকনির্দেশক হয়ে উঠবে, যার মাধ্যমে তারা সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে নিজেদের দক্ষতা উন্নয়ন করতে পারবেন।

 

ফ্রি ফ্রি ফ্রি সেমিনার।

মৈত্রী কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টার এর পক্ষ থেকে আগামী, ২০ই ডিসেম্বর, ২০২৪ তারিখে বিকাল ০৩ঃ০০ টায় অনুষ্ঠিত হবে ফ্রি সেমিনার

 

কারিগড়ি শিক্ষা কেন গ্রহণ করা দরকার?

কারিগড়ি শিক্ষা কেন গ্রহণ করা দরকার?

বর্তমান যুগে প্রযুক্তি ও অর্থনৈতিক পরিবর্তনের সাথে সাথে পেশাগত দক্ষতার গুরুত্ব বেড়েছে। এই প্রেক্ষাপটে কারিগড়ি শিক্ষা একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে এবং আমাদের দেশেও এই শিক্ষা নিয়ে একটি শিক্ষাব্যবস্থা চালু রয়েছে, যথা – বাংলাদেশ কারিগড়ি শিক্ষা বোর্ড

নিচে এই শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো:

১. দক্ষতা ভিত্তিক শিক্ষা:

কারিগড়ি শিক্ষা হাতে-কলমে অভিজ্ঞতার ওপর ভিত্তি করে গঠিত। এতে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন প্রযুক্তি, সরঞ্জাম এবং প্রক্রিয়ার ব্যবহার সম্পর্কে শিক্ষা লাভ করে। এটি তাদের নির্দিষ্ট পেশার জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জন করতে সহায়ক। যেমন, একজন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার কম্পিউটারের বিভিন্ন হার্ডওয়্যারের(পিসির বিভিন্ন অংশ) বিষয়ে বাস্তবভিত্তিক অভিজ্ঞতা রয়েছে এবং একজন ইলেকট্রিশিয়ানের জন্য wiring, circuit design, এবং safety protocols জানা অত্যন্ত জরুরি।

২. দ্রুত কর্মসংস্থান:

এই শিক্ষা গ্রহণের পর শিক্ষার্থীরা সাধারণত দ্রুত কর্মসংস্থানের সুযোগ পায়। বিভিন্ন শিল্পে দক্ষ জনশক্তির চাহিদা থাকায়, যেমন নির্মাণ, স্বাস্থ্যসেবা, এবং তথ্য প্রযুক্তি—এই সব ক্ষেত্রে কারিগড়ি শিক্ষার্থীদের জন্য প্রচুর চাকরির সুযোগ রয়েছে। বিভিন্ন প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানে সাধারণত চাকরি সংক্রান্ত তথ্য সরবরাহ করা হয়, যা শিক্ষার্থীদের চাকরি খোঁজার প্রক্রিয়া সহজ করে।

৩. অর্থনৈতিক স্বাধীনতা:

স্বল্প সময়ের মধ্যে কারিগড়ি শিক্ষা গ্রহণ করে শিক্ষার্থীরা নিজের পছন্দের পেশায় কাজ করতে পারে। এতে তাদের অর্থনৈতিক স্বায়ত্তশাসন বৃদ্ধি পায়। বিশেষ করে যারা উচ্চশিক্ষা সম্পন্ন করতে চায় না, তাদের জন্য কারিগড়ি শিক্ষা একটি লাভজনক বিকল্প।

৪. প্রযুক্তির সাথে আপডেট:

কারিগড়ি শিক্ষা প্রায়ই আধুনিক প্রযুক্তির সাথে যুক্ত থাকে। এই শিক্ষায় শিক্ষার্থীরা নতুন প্রযুক্তির ব্যবহার, সফটওয়্যার এবং যন্ত্রপাতি সম্পর্কে জানতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, একজন গ্রাফিক ডিজাইনার ডিজাইন সফটওয়্যার যেমন অ্যাডোব ফটোশপ এবং ইলাস্ট্রেটর ব্যবহার শিখে বাজারে নিজেদের প্রতিযোগিতামূলক করে তুলতে পারে।

৫. বৈচিত্র্যময় পেশার সুযোগ:

কারিগড়ি শিক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন পেশায় প্রবেশের সুযোগ পায়। যেমন:

  • কনস্ট্রাকশন: মেকানিক, প্লাম্বার, ইলেকট্রিশিয়ান।
  • হাসপাতাল: নার্সিং, ফার্মাসিস্ট, মেডিকেল টেকনোলজি।
  • আইটি: ওয়েব ডেভেলপার, সাইবার সিকিউরিটি স্পেশালিস্ট, ডেটা অ্যানালিস্ট।

এই বৈচিত্র্য শিক্ষার্থীদের নিজেদের পছন্দের ক্ষেত্রে ক্যারিয়ার তৈরি করার সুযোগ দেয়।

৬. সমস্যা সমাধানের দক্ষতা:

হাতে-কলমে কাজ করার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা সমস্যা সমাধানের সক্ষমতা অর্জন করে। বাস্তব জীবনের সমস্যাগুলি সমাধানে তারা আরও দক্ষ হয়ে ওঠে। উদাহরণস্বরূপ, একটি ইলেকট্রিক্যাল প্রজেক্টে বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়ে তারা কীভাবে সমাধান করবে, তা শিখে।

৭. সামাজিক সম্পর্ক বৃদ্ধি:

কারিগড়ি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে শিক্ষার্থীরা একে অপরের সাথে যোগাযোগ করে এবং একটি সহযোগিতামূলক পরিবেশ তৈরি করে। এটি তাদের সামাজিক সম্পর্ক গড়ে তোলার পাশাপাশি কার্যকরী যোগাযোগের দক্ষতা বাড়ায়।

৮. সামাজিক সম্মান:

কারিগড়ি শিক্ষা অর্জনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা পেশাগত দক্ষতা অর্জন করে, যা তাদেরকে সমাজে সম্মানজনক অবস্থানে নিয়ে যেতে সাহায্য করে। তারা পেশাদার হিসেবে স্বীকৃত হয়ে সমাজের উন্নয়নে অবদান রাখতে পারে।

৯. নতুন উদ্যোক্তা তৈরির সুযোগ:

কারিগড়ি শিক্ষা গ্রহণের ফলে শিক্ষার্থীরা নিজেদের উদ্যোগ শুরু করার ক্ষমতা অর্জন করে। তারা দক্ষতার ভিত্তিতে নিজেদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠা করতে পারে, যেমন নিজের হ্যান্ডমেড পণ্য তৈরি করে বিক্রি করা।

কারিগড়ি শিক্ষা একটি কার্যকরী ও সুপরিকল্পিত শিক্ষা-পদ্ধতি, যা শিক্ষার্থীদের দ্রুত কর্মসংস্থানের সুযোগ প্রদান করে। এটি তাদের পেশাগত দক্ষতা, আত্মবিশ্বাস এবং অর্থনৈতিক স্বায়ত্তশাসন বাড়ায়। বর্তমান যুগে যেখানে প্রযুক্তি এবং কর্মসংস্থানের প্রয়োজনীয়তা দ্রুত পরিবর্তিত হচ্ছে, সেখানে কারিগড়ি শিক্ষা গ্রহণ করা অপরিহার্য। এটি শিক্ষার্থীদের ক্যারিয়ার গঠনে সহায়ক, এবং তাদের সমাজে মূল্যবান সদস্য হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে সাহায্য করে। তাই, যুবকদের জন্য কারিগড়ি শিক্ষা গ্রহণ করা একটি সুবর্ণ সুযোগ।

মৈত্রী কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টার

পরিচিতি:

“মৈত্রী কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টার” একটি আইটি প্রতিষ্ঠান যা বগুড়া জেলার শাহজাহানপুর থানার মাদলা ইউনিয়নের চাঁচাইতারা বন্দরে করোতোয়া ব্রিজের পূর্ব পাশে টি-এন্ড তাজ মার্কেটের দুই তালায় অবস্থিত। এটি একটি অত্যন্ত সুবিধাজনক প্রতিষ্ঠান এবং বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক অনুমোদিত।

বিবরণ:

“মৈত্রী কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টার” এ আমরা দীর্ঘস্থায়ী অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতা সহ কম্পিউটার অফিস অ্যাপ্লিকেশন এবং গ্রাফিক্স এবং মাল্টিমিডিয়া কোর্স প্রদান করছি যা সম্পূর্ণ বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক পরিচালিত জাতীয় দক্ষতা মান বেসিক সার্টিফিকেট কোর্স (৩৬০ ঘন্টা) শিক্ষাক্রমে অনুমোদিত “কম্পিউটার অফিস অ্যাপ্লিকেশন” এবং “গ্রাফিক্স এবং মাল্টিমিডিয়া” তিন মাস ও ছয় মাস মেয়াদী কোর্স প্রদান করা হয়।

যেখানে কোর্স শেষে কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের আওতাধীন পরীক্ষা হবে এবং পরীক্ষা শেষে কারিগরি শিক্ষা বোর্ড থেকে সরকারি সার্টিফিকেট দেওয়া হবে। আমাদের এখানে উচ্চমানের তথ্যমূলক শিক্ষা প্রদান করা হয় ।

সুবিধা-সমূহ:

আমাদের প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড জাতীয় দক্ষতা (৩৬০ ঘন্টা) শিক্ষাক্রম অনুমোদিত। কোর্স শেষে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড থেকে সরকারি সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে । ( অবশ্যই পরীক্ষায় পাস করতে হবে) ছেলে মেয়েদের জন্য আলাদা আলাদাভাবে মনোরম পরিবেশে শেখার ব্যাবস্থা করা হয়। পর্যাপ্ত সময় অনুশীলনের ব্যবস্থা রয়েছে। আমাদের সম্মানিত শিক্ষকগণ আমাদের ছাত্রদেরকে নিয়মিত ও উচ্চ মানের শিক্ষা দেয়। অভিজ্ঞ শিক্ষক দ্বারা ক্লাস পরিচালনা করা হয়।

আমাদের ইউনিক কোর্স কারিকুলাম ছাত্রদের একটি স্কিলফুল বা দক্ষ করে গড়ে তুলতে সাহায্য করবে। সরকারি চাকরির সুযোগ গড়ে তুলতে সাহায্য করে। আমাদের আধুনিক সুবিধাগুলির মাধ্যমে তাদের সম্পূর্ণ প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এখানে ফ্রি ওয়াইফাই ক্যাম্পাসের ব্যবস্থা রয়েছে। কোর্স কমপ্লিট হওয়ার পরেও যেকোনো সময় যেকোন সমস্যার সমাধান দেওয়া হয়।

ভর্তি কিভাবে হবেন:

“মৈত্রী কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টার” এ ভর্তি হওয়ার জন্য প্রথমে শিক্ষার্থীদেরকে আমাদের অফিসে যোগাযোগ করতে হবে। লোকেশন: চাঁচাইতারা, মাদলা, শাজাহানপুর, বগুড়া।

ভর্তি প্রক্রিয়া নিয়ে বিস্তারিত তথ্য জানতে আমাদের ওয়েবসাইট দেখুন-maitreecomputertrainingcenter.com অথবা

আমাদের অফিসে যোগাযোগ করুন,

  • পরিচালক:- মো: মোস্তফা কামাল (কাফি) –
  • ফোনঃ 01742-169805

মৈত্রী কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টার এ আসুন, আপনার ভাবনা-চিন্তা থেকে আপনাকে একজন দক্ষ ও পেশাদার ব্যক্তি হিসেবে তৈরি করতে যাবতীয় সহযোগিতা করা হবে ইন শা আল্লাহ্ ।